সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মামলাবাজ-জোনাথন লি রিচেস

EduVision Study Point https://t.me/EduvisionStudyPoint পৃথিবীতে সুষ্ঠতার মানদন্ডের জন্যই মামলা ব্যবস্থার প্রচলন৷ কিন্তু এই মামলা করে যদিও সকল কিছু সুষ্ঠু করা যায় না৷ চারদিকে কতশত অবিচার, অন্যায়৷ সবিই কি মামলা করে ঠেকানো যায়? তবে হ্যা, ঠেকানো না গেলেও হয়ত কারো কারো আত্মতৃপ্তি আসে যে, কারো কাছে তো বিচার দিয়েছি!   পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মামলাবাজ-জোনাথন লি রিচেস বলছিলাম পৃথিবীর সবচেয়ে মামলাবাজ ব্যাক্তির কথা! ১৯৭৬ সালে জন্ম নেয়া জোনাথন লি রিচেস ইন্টারনেট এ মার্কিন কয়েদি বা ফেডারেল বন্দী হিসেবে পরিচিত হলেও, পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষের কাছে তিনি সবচেয়ে বড় মামলাবাজ বলে খ্যাত!  তার মামলার শুরুটা ১০ বছর বয়সে, তার মার বিরুদ্ধে প্রথম মামলা করেন৷ অভিযোগ ছিলো তার মা অন্য মায়েদের মতো তাকে যত্ন করে না৷ তারপর ২০০৬ থেকে এ পর্যন্ত তিনি নিরবচ্ছিন্ন ভাবে আড়াইহাজারেরও বেশি মামলা করেছেন।   ৮ ই জানুয়ারী, ২০০৬ সাল থেকে তিনি সারাদেশে ফেডারেল জেলা আদালতে ২৬০০ টিরও বেশি মামলা দায়ের করেছেন, যার মধ্যে বেশ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।  তাঁর মামলা মোকদ্দমার সর্বাধিক বিখ্যাত...

মনোজ পান্ডে, বিক্রম বাতরা, কণাদ ভট্টাচার্য, এরকম শতশত শহীদের রক্তে রাঙানো আজকের কার্গিল বিজয় দিবস৷ উৎসব করুন ভারতবাসী। আপনার আমার বাড়ি সুরক্ষিত কারণ সীমান্তে এখনও মনোজ পান্ডে, কণাদ ভট্টাচার্য, বিক্রম বাতরা-রা দাঁড়িয়ে আছে...

EduVision Study Point একটা প্রবাদ রয়েছে, কলেজ জীবনে ডায়েরিতে একটা অন্তত কবিতা লেখেনি এরকম বাঙালি যুবক খুঁজে পাওয়া মুশকিল৷ আসলে ওই সময়টা ওরকমই, প্রাণবন্ত, চাপমুক্ত, পাহাড়ি নদীর মতো খরস্রোতা। সৃষ্টির আদর্শ সময়ই বোধহয় ওটা। কিন্তু ধরুন আপনার ডান পাশে গুলির শব্দ, বাঁ-পাশে গ্রেনেড ফাটছে। এরকম মহাপ্রলয়ের মাঝে স্থিতধী শিবের মতো বসে থেকে কবিতা লিখতে পারতেন কি?  বাটালিক সেক্টরে তখন গ্রীষ্মকাল, অবশ্য লাদাখের এই অঞ্চলটাতে কী শীত আর কী গ্রীষ্ম! তাপমাত্রা সেই জমাট বেঁধেই আছে। বরফের উপর বসে রয়েছে এক বছর ২৪ এর যুবক৷ পরনে জলপাই রঙা পোশাক, কাঁধে বন্দুক, কিছুটা দূর থেকে গুলি গ্রেনেডের শব্দ এসে ধাক্কা দিচ্ছে কানে। ছেলেটির হাতে একটা ডায়েরি। খসখস করে কিছু একটা লিখছে সে, নিজের মায়ের উদ্দেশ্যে একটা ছোট কবিতা। আর তার নীচেই দু'টো লাইন... 'If death strikes before I prove my blood, I swear I will kill death.'  'দেশের হয়ে লড়াইয়ে নিজেকে প্রমাণ করার আগে মৃত্যু এলে, আমি মৃত্যুকে মেরে ফেলব।' এমন লাইন যার কলম থেকে বেরোতে পারে সে ছেলে প্রেমিক না হয়ে যায় কোথায়? এ ছেলে প্রেমিক, আর এর প্রেমিকা ভারত... ১...

খাবার খাচ্ছেন স্বাদ পাচ্ছেন না! ঢেকুরও তোলা যাবে না! কীভাবে মহাকাশে বেঁচে থাকেন মহাকাশচারীরা ?

EduVision Study Point https://www.facebook.com/MATHEduVision/ খাবার খাচ্ছেন স্বাদ পাচ্ছেন না! ঢেকুরও তোলা যাবে না! কীভাবে মহাকাশে বেঁচে থাকেন মহাকাশচারীরা ? https://www.facebook.com/MATHEduVision/ পৃথিবীর বেশিরভাগ কিশোর-কিশোরীর স্বপ্ন থাকে মহাকাশচারী হওয়ার। রকেটে করে মহাকাশে উড়ে যাওয়ার। মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে দেখার। অভিকর্ষশূন্য পরিবেশে উড়ে বেড়ানোর। গ্রহ, নক্ষত্র, নীহারিকার রহস্যময় জগতকে চাক্ষুস করার। কিন্তু মহাকাশচারী হওয়া আদৌ সহজ কাজ নয়, বরং পৃথিবীর অন্যতম কঠিন কাজগুলির মধ্যে একটি। খুবই কম লোক জানেন, ভয়ঙ্কর কঠিন নির্বাচন পদ্ধতির সাহায্যে প্রতি ৬০০০ বিজ্ঞানীর মধ্যে থেকে প্রতি মিশনে মাত্র ৮ জনকে বেছে নেয় নাসা। মহাকাশে মহাকাশচারীদের জীবন সুখের মনে হলেও বাস্তবিক ক্ষেত্রে তা চরম দুঃসহ। এমনকী, পৃথিবীতে আর ফেরা নাও হতে পারে। তাই মহাকাশচারীদের জন্য বিশাল অঙ্কের জীবন বিমা করানো হয়। মহাকাশচারীরা মহাকাশে যাওয়ার আগে উইল করে যান, বা পরিবারের লোকজনদের সম্পত্তি বুঝিয়ে দিয়ে যান। মহাকাশে মহাকাশচারীরা কী করেন ? https://www.facebook.com/MATHEduVision/ সংক্ষেপে বলা অসম্ভব, তবুও জেনে রাখুন, প্রত্যেক মহাকাশ...

নমস্কার ❤️😍🥀 আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো USB killer নিয়ে😱 ✅ USB killer - কম্পিউটার ঘাতক😮

EduVision Study Point https://t.me/EduvisionStudyPoint নমস্কার ❤️😍🥀 আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো USB killer নিয়ে😱 ✅ USB killer - কম্পিউটার ঘাতক😮 একটি ইউএসবি কিলার এমন একটি ডিভাইস যা একটি পেন ড্রাইভ বা কার্ড রিডার এর মত দেখতে। এটি যখন কোনও ডিভাইসে কানেক্ট করলে এটি ওই ডিভাইস এ উচ্চ-ভোল্টেজ শক্তি প্রেরণ করে যা হার্ডওয়্যার গুলিকে নষ্ট করতে পারে সেকেন্ডে । ✅ এটি কিভাবে কাজ করে? ডিভাইস টিতে একাধিক ক্যাপাসিটর থাকে যা যখন কম্পিউটার বা ফোনের সাথে যুক্ত হয় তখন এই ক্যাপাসিটর গুলো চার্জ করে নিজেদের ৫ ভোল্ট ডিসি কারেন্ট থেকে এবং এই ৫ ভোল্টের কারেন্ট কে ২২০ ডিসি ভোল্ট করে ছড়িয়ে দেয় ওই কম্পিউটারে, কম্পিউটার এর মাদারবোর্ড সাথে সাথে নষ্ট করে।  আর যেসব ডিভাইস কে নষ্ট করতে না পারে তাদের ওই usb পোর্ট নষ্ট হয়ে যায়। সেটা ফোন হোক কিংবা কম্পিউটার।  এখনকার উন্নত ডিভাইস যেমন ম্যাক বুক, এইফোন, স্যামসাং, ওয়ান প্লাস কিংবা টেসালা গাড়ি গুলোতে তারা ফিউজ ব্যবহার করে কিন্তু তবুও ইউএসবি পোর্ট টি নষ্ট হয়ে যায়।  স্মার্ট টিভি, গাড়ীর কম্পিউটার সিস্টেম , এক্সবক্স, প্লে স্টেশন, কম্পিউটার যে...

SAMSUNG কোম্পানি চীন থেকে সম্পূর্ণ ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট সরিয়ে ভারতের উত্তরপ্রদেশে প্রতিস্থাপন করলো‼️

EduVision Study Point https://t.me/EduvisionStudyPoint #SAMSUNG কোম্পানি চীন থেকে সম্পূর্ণ ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট সরিয়ে ভারতের উত্তরপ্রদেশে প্রতিস্থাপন করলো‼️ যেখানে তৈরি হবে মোবাইল ডিসপ্লে সহ অনান্য যন্ত্রাংশ যা হবে গ্লোবাল সাপ্লাই চেনের সেন্টার।  এবছর করোনার মধ্যেও উত্তরপ্রদেশে মোট বিদেশি বিনিয়োগ 13000 কোটি টাকা..... সরকার সব দিক থেকে স্যামসাং কে সাহায্য করছে এবং করবেও আগামীতে এই বিষয়ে বলা হয়েছে ‼️ .......................................................................  ১) শুধু স্যামসাং নয় স্যামসাং এর পর এবার জাপানের অটোমোবাইল কোম্পানি #TOYOTO_TSUSHO, SUMIDA তাদের ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট চীন থেকে ভারত পাকাপাকি ভাবে আনতে চলেছে । নভেম্বর 2020 তে জাপান এরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যা খুব শীঘ্রই সম্পন্ন হতে চলেছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল বেল্ট তৈরির জন্য ভারত সরকার 2015 থেকে আদা জল খেয়ে লেগেছিল একটু একটু করে রেলপথ সড়কপথ গুলো তৈরির কাজ সম্পন্ন হচ্ছে এবং বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ছে, আগামী 7 বছরে এই বিনিয়োগ 10 গুন পর্যন্ত বাড়তে পারে যদি দেশের শিল্পবান্ধব পরিকাঠামো তৈরি 2026 এর মধ্যে শেষ ...

অসমে চালু 'দুই সন্তান নীতি' ****************************************** অসমে কার্যকর হয়ে গেল দুই সন্তান নীতি।

EduVision Study Point অসমে চালু 'দুই সন্তান নীতি' ****************************************** অসমে কার্যকর হয়ে গেল দুই সন্তান নীতি। MATHEduVision@gmail.com শনিবার মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা ঘোষণা করেছেন, রাজ্যে আংশিকভাবে দুই সন্তান নীতি (Two Child Policy) চালু করছে সরকার। আগামীদিনে সমস্ত সরকারি সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্রেই দুই সন্তান নীতি মেনে চলা বাধ্যতামূলক হবে। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে সন্তানের সংখ্যাটাকেও মাপকাঠি হিসেবে ধরা হবে। দেশের প্রথম রাজ্য হিসেবে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এত বড় পদক্ষেপ করল অসম। প্রসঙ্গত, সেই ২০১৯ সালেই অসম সরকার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আইন পাশ করায়। যাতে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের পর যে সমস্ত দম্পতির দুইয়ের বেশি সন্তান থাকবে তাদের সরকারি চাকরি দেওয়া হবে না। শুধু তাই নয়, এখন যারা সরকারি চাকরি করছেন, তাদেরও খেয়াল রাখতে হবে যাতে দুইয়ের বেশি সন্তান না হয়। অন্যথা হলে, তাঁদেরও চাকরি নিয়ে টানাটানি পড়তে পারে। সেসময় অসমের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সর্বানন্দ সোনওয়াল। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত সেই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ছিলেন। এবার মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসেই সেই দু...

আজ ২০শে জুন, পশ্চিমবঙ্গ দিবস। সেটা আবার কি? সেটা আমাদের অনেকেই জানি না, কারণ এই ইতিহাসটা লিপিবদ্ধ হয় নি।

EduVision Study Point আজ ২০শে জুন, পশ্চিমবঙ্গ দিবস। সেটা আবার কি? সেটা আমাদের অনেকেই জানি না, কারণ এই ইতিহাসটা লিপিবদ্ধ হয় নি।  ১৯৪৭ সালের মার্চ মাস নাগাদ কংগ্রেস নেতৃবৃন্দ ভারত ভাগ স্বীকার করে নিলেন। কেন নিলেন? কারণ (১) ক্ষমতার লোভ (২) মাউন্টব্যাটেনের কূটনীতি (৩) জিন্নার প্রবল ইচ্ছাশক্তি। একবার ভেবে দেখলেন না, সীমান্তের ওপারে ইসলামী রাষ্ট্র পাকিস্তানে যে সব হিন্দু-শিখ-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান তাদের কি হবে | সে সময় অবিভক্ত বাংলা ছিল ৫৫% মুসলিম, ৪৫% হিন্দু। মুসলিম লীগ দাবি তুলল যে গোটা বাংলাই পাকিস্তানকে দিতে হবে। এটা হলে আসামও বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত এবং কালক্রমে সেটাও পাকিস্তানে চলে যেত। কিন্তু এই চক্রান্ত বিফল হল শুধু একজন মানুষের জন্য, যাঁর নাম শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। তিনি তাঁর বিশাল রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি দিয়ে বুঝতে পেরেছিলেন ইসলামী পাকিস্তান হিন্দুদের জন্য নরকে পরিণত হবে। সেইজন্য তিনি দাবী করলেন, ভারত ভাগ করলে বাংলাকেও ভাগ করে বাংলার হিন্দুপ্রধান অঞ্চলগুলি নিয়ে একটা ‘পশ্চিমবঙ্গ’ সৃষ্টি করতে হবে, যা হবে হিন্দুপ্রধান ভারতের অংশ।  এই বিষয়ে প্রচার করার জন্য শ্যামাপ্রসাদ সারা বাংলা চষে বেড়াল...